গত এক সপ্তাহের খবর :
১) সিলেটে ধানে ব্লাস্ট রোগ, ব্যাপক ফসলহানীর আশঙ্কা :https://bit.ly/2qyPsw2
২) জামালপুরে ধানে ব্লাস্ট রোগ, ধান বিক্রি হচ্ছে খড় হিসেবে :https://bit.ly/2EOJ4EX
৩) গোপালগঞ্জে ব্লাস্ট রোগ, ফসল বিপর্যয়ের আশঙ্কায় কৃষক :https://bit.ly/2qzNThk
৪) খুলনা, বাগেরহাট ও নড়াইলে ব্লাস্ট রোগ:https://bit.ly/2HzNMcN
৫) লালমনিরহাটে ধানে ব্লাস্ট মহামারি :https://bit.ly/2GZwUzk
৬) ময়মনসিংহে ধানে ব্লাস্ট রোগ, দিশেহারা কৃষক :https://bit.ly/2qxDD8s
৭) সুনামগঞ্জে ধানে ব্লাস্ট রোগ আক্রান্তে আতংকিত কৃষক :https://bit.ly/2JMtBJn
৮) সাতক্ষীরায় ব্লাস্ট রোগে দিশেহারা কৃষক :https://bit.ly/2HmIxzA
৯) যশোরে ব্লাস্টে ধানে বিপর্যয় : https://bit.ly/2qA0Wi5
১০) চাঁদপুরে ইরি-বোরো ধানের ক্ষেত নেক ব্লাস্ট রোগে :https://bit.ly/2HDc4mr
১১) মৌলভীবাজার জেলায় ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ :https://bit.ly/2H1ufF0
১২) ঝিনাইদহে ব্লাস্ট রোগে সর্বস্বান্ত বোরোচাষি :https://bit.ly/2H3Y2wT
১৩) বগুড়ায় ব্লাস্ট রোগ : https://bit.ly/2ITr1jx
ধানের ব্লাস্ট রোগ খুবই ভয়ঙ্কর এবং দ্রুত ছড়িয়ে পরা এক রোগ। এতে আক্রান্ত ফসলের ৮০-১০০% পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
কিভাবে হঠাৎ ছড়িয়ে পড়লো এই ব্লাস্ট রোগ ?
সুনামগঞ্জে হাওর এলাকার কৃষকরা জানিয়েছে, গত বছর বন্যায় হাওরের ফসল নষ্ট হয়ে যায়। এতে তারা বীজ সংরক্ষণ করতে পারেনি। সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া ফ্রি বীজ লাগানোর পরই শুরু হয় ব্লাস্ট রোগ। (https://bit.ly/2H1yLUe)
গত দুই-তিন বছর ধরে বাংলাদেশে শুরু হয়েছে এই ব্লাস্ট রোগ। কিন্তু এ বছর তা ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যাচ্ছে ।
এই ব্লাস্ট রোগ কোথা থেকে এলো ? কিভাবে এলো ?
এই রোগ প্রথম দেখা যায় ব্রাজিলে ১৯৮৫ সালে। বাংলাদেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের মতে, একটি বীজ অামদানীকারক কোম্পানির মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে আনা গম বীজের মাধ্যমে এ রোগটি বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। (https://bit.ly/2vn6h1w)
কি কারণে বাংলাদেশের ধানের মড়ক ঘটানো হতে পারে ?
আমার আশঙ্কা : ১৯৮৫ সালে ব্রাজিলে এই ব্লাস্ট রোগের কারণে ব্যাপক ফসলহানী ঘটতে থাকে। কৃষকরা হয়ে পড়েছে দিশেহারা। কৃষকের এই হতাশাকে পূজি করে ১৯৯৫-৯৬ এর দিকে দেশটিতে জিএমও প্রবেশ করায় বহুজাতিক কর্পোরেট কোম্পানিগুলো। বর্তমানে ব্রাজিল পৃথিবীর বৃহত্তম জিএমও উৎপাদক।
একইভাবে এবার বাংলাদেশের কৃষিখাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এই রোগ ছড়িয়ে দেয়া হতে পারে। এবং তা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় করা হতে পারে। এই রোগের ব্যাপক বিস্তারে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়বে এবং সেই সুযোগে জিএমও বা গোল্ডেন রাইস অফার করা হবে। বলা হবে “গোল্ডেন রাইসে কোন রোগ হয় না।” আর এই সুযোগে বাংলাদেশের কৃষি সেক্টর চলে যাবে বহুজাতিক কর্পোরেটদের দখলে। জিএমও বীজ বিক্রি করে বহুজাতিক কর্পোরেটরা ব্যবসা করবে, আর সেই চাল খেয়ে জনগণের মধ্যে ক্যান্সার বাড়বে, তখন ক্যান্সার চিকিৎসার মাধ্যমেও তারা টাকা কামাতে পারবে।
===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/ noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
(https://www.facebook.com/
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/ Noyon-Chatterjee-6-20264727 0140320/)
-------------------------- -------------------------- --------------------------------------------
(https://www.facebook.com/
--------------------------
0 comments:
Post a Comment