Friday, October 19, 2018

রাস্তা বন্ধ করে কোরবানী করা যাবে না কিন্তু রাস্তা বন্ধ করে পূজা করা যাবে


কোরবানী ঈদ আসলেই একটা কথা বাংলাদেশের সরকার-প্রশাসন ঘোষণা করে। বলে, “রাস্তা বন্ধ করে কোরবানী করা যাবে না”। যদিও, কোরবানীর ঈদে সরকারি ছুটি থাকুক এবং কোরবানী করতে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময় লাগুক না কেন। তবুও এ ধরনের একটা ঘোষণা প্রতি বছর আমরা মিস করি না।
অথচ রাস্তা বন্ধ ৫দিন ব্যাপী পূজা হচ্ছে, এখন কিন্তু সরকার প্রশাসন একেবারেই চুপ। বরং তারা পুলিশ নিয়োগ করেছে, কেউ যদি বিরক্ত ফিল করে ভাব প্রকাশ করে, তবে তাকে যেন গ্রেফতার করা হয়। ঢাকার ফার্মগেটের খামারবাড়িসহ অনেক স্থানে ৫দিন ধরে রাস্তা বন্ধ করে পূজা হচ্ছে, পূজার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র যানজট, কিন্তু তারপরও সবার চোখ-কান-মুখ বন্ধ।
আওয়ামী সরকারের হিন্দুয়ানী সব পর্যায় ছাড়িয়ে গেছে। শেখ হাসিনা নিজেই পারলে ‘কলেমা’ ভুলে ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ বলে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করে। হিন্দু রাষ্ট্র ভারতের থেকে বাংলাদেশে পূজা বেশি হয়, ভারতীয় হিন্দুরা বাংলাদেশে আসে জমজমাট পূজা দেখতে।
খোদ মোদি দূর্গা মূর্তি চেনে না, আজকে টুইটারে দূর্গা পূজা শুভেচ্ছা দিতে গিয়ে কালী মূর্তির ছবি পোস্ট করেছে মোদি। অথচ বাংলাদেশে দূর্গামূর্তিকে আদাব দিয়ে তাকে সার্বজনিন হিসেবে ঘোষণা করেছে শেখ হাসিনা।
ভারতে মূর্তি সাইজ প্রশাসন নির্ধারণ করে দিছে, বাংলাদেশে অবাধে মূর্তির সাইজ বড় করতে পারে। ভারতে সব নদীতে মূর্তি ডুবানো যায় না, বাংলাদেশে হিন্দুরা যত খুশি তত মূর্তি যেখানে খুশি সেখানে ডুবাতে পারে। বাংলাদেশের রাস্তায় রাস্তায় বানানো হয়েছে পূজার গেট, সেখানে রয়েছে বিভিন্ন দেব-দেবীর মূর্তির ছবি। আর বাংলাদেশের মুসলিমরা সেই মূতির পায়ের নিচে দিয়ে আসা যাওয়া করছে অবাধে, যদিও ইসলাম ধর্মবেত্তাদের মতে হিন্দুমূর্তির পায়ের নিচ যাওয়া চরম ধর্মবিরোধী।
ভারতে দূর্গা পূজা উপলক্ষে ১ দিন ছুটি, আর বাংলাদেশে হিন্দুরা ৩ দিন ছুটি চায়, নয়ত অস্ত্র হাতে তুলে নেয়ার হুমকি দেয় (কয়েক বছর আগে প্রেসক্লাকে এই হুমকি দেয় গোবিন্দ্র প্রামাণিক)। সুপ্রীম কোর্ট দূর্গা পূজায় বন্ধ থাকে ২ দিন। স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি বন্ধ থাকে ২ সপ্তাহ।
এক কথায় বলতে, ভারতের থেকে বাংলাদেশকে অধিক হিন্দুরাষ্ট্র বানিয়ে ফেলতে শেখ হাসিনার আষ্কারার তুলনা নেই।
কিন্তু যত যাই করুক, হিন্দুরা কিন্তু শেখ হাসিনাকে মারতে ওত পেতে আছে। আমি ৩ বছর আগেই বলেছিলাম এসকে সিনহাকে প্রধান বিচারপতি বানানো হচ্ছে শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় ভুল, কারণ সে সিআইএ’র এজেন্ট। কিন্তু আমার কথা না শুনে শেখ হাসিনা অতি হিন্দুপ্রীতিতে সিনহাকে প্রধানবিচারপতি বানিয়ে দেয়। যার ফল এখন সবাই দেখতে পাচ্ছে।
এখনও শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় শত্রু গণফোরাম। সেই গণফোরামের কার্যকরী সভাপতি হচ্ছে উগ্রহিন্দু সুব্রত চৌধুরী।
হেপী বড়াল নামক এক হিন্দু নম:শূদ্র মহিলাকে বাগেরহাটের এমপি বানিয়েছে শেখ হাসিনা। অথচ তার ভাতিজা শিপন কুমার বসু সকাল বিকাল শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়, যোগ দিয়েছে ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থার মোসাদের সঙ্গে।
আপনি হিন্দুদের যত তোষণ করবেন, তারা তত আপনার ঘাড়ে চড়বে এটাই নিয়ম।
আর হিন্দুদের একটা জাত স্বভাব হচ্ছে, তারা “যেই পাতে খায়, সেই পাতে হাগে”।
পোষকের সাথে বেঈমানি করা হিন্দুদের ইউনিভার্সাল স্বভাব।
অনেকে হয়ত ভাবে,
হিন্দুদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা কিছু করলে ভারত না-খুশি হবে।
এটা ভুল কথা এবং আওয়ামীলীগের মিথ্যা বিশ্বাস।
হাসিনার নেটওয়ার্ক ভারতীয় কংগ্রেসের সাথে, যা রুশ-চীন ব্লকের সাথে জড়িত।
আর বাংলাদেশের উগ্রহিন্দুরা কন্ট্রোল হয় আমেরিকার নেটওয়ার্কে।
তাই আওয়ামীলীগ যদি হিন্দুদের বিরুদ্ধে কোন একশনে যায়, তবে মার্কিনপন্থী নাস্তিক দমনের সময় আমেরিকা যতটুকু চিল্লাচিল্লি করছিলো, ঠিক ততটুকু চিল্লাচিল্লি হবে, এর বেশি কিছু না।
আর যদি শেখ হাসিনা হিন্দুদের তোষণ করতে থাকে, তবে তা হবে শত্রুকে তোষণ করে শক্তি আরো বৃদ্ধি করা। আর তার ফলাফল একসময় হিন্দুরাই শেখ হাসিনার ঘাড় মাটকাবে।
শিপন কুমার যে ফাঁসিতে ঝুলানোর হুমকি শেখ হাসিনাকে বার বার দিচ্ছে, সেটাই এক সময় কার্যকর হবে।
আমি যা বললাম, সত্য হয় কিনা লিখে রাখেন।

===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকেশ্বরী মন্দিরের জন্য দেড় বিঘা জমি মুসলমানদের থেকে কেরে নিয়ে হিন্দুদের দিয়েছেন

গত ১৫ অক্টোবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকেশ্বরী মন্দিরের জন্য দেড় বিঘা জমি দিয়েছেন বলে খবরে এসেছে। এ বিষয়টি নিয়ে গত মার্চে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটে একটি সংবাদ সম্মেলন করে ভূক্তভোগী মুসলমানরা, যাদের জমি হিন্দুরা কেড়ে নিতে চাইছে। আমি সেই সময় বিষয়টি নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। শেখ হাসিনা গতকালকে মন্দিরে গিয়ে হিন্দুদের বলছে, “আমরা ইতোমধ্যেই সমস্যাটির সমাধান করে দিয়েছি। বাকি কাজ আপনাদের ওপর নির্ভর করবে।” (https://bit.ly/2yjL2gu)
এই কথাটা কিন্তু নতুন নয়, এর আগেও শেখ হাসিনা একই কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, জমি দিয়েছি, কিন্তু হিন্দুদের কিনে নিতে হবে। কারণ জমির প্রকৃত মালিক হিন্দুরা নয়, মুসলমানরা। কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দুরা সেই জমি কিনে নিতে আগ্রহী নয়, তারা এই জমি দেখিয়ে হিন্দুদের থেকে চাঁদাও তুলে (http://bit.ly/2HrFouw), কিন্তু সেই টাকা মুসলমানদের দিতে আগ্রহী নয়। তারা ভারতের ভয় দেখিয়ে জোর করে ঢাকেশ্বরী মন্দিরের জমি জবর দখল করতে চায়, মুসলমানদের উচ্ছেদ করতে চায়। এই যদি হয় বাংলাদেশের হিন্দুদের অবস্থা, তবে তারা এদেশের মুসলমানদের সহানুভূতি কিভাবে পেতে পারে ?

===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

মোরগ লড়াই ও সাকিবের আঙ্গুল


গ্রাম বাংলায় এখনও অনেক স্থানে ‘মোরগ লড়াই’ খেলা দেখা যায়। দুইটা মোরগকে পরষ্পরের দিকে লেলিয়ে দেয়া হয় মারামারি করার জন্য। অবুঝ প্রাণী দুটো পরষ্পরের উপর ঝাপিয়ে পড়ে, আঘাত করে, দুই জন দুইজনকে মেরে রক্তাক্ত করে, আহত-নিহত করে। আর তাদের খুনোখুনি দেখে আনন্দিত ও বিনোদন প্রাপ্ত হয় জনগণ। অর্থাৎ জনগণকে আনন্দ দিতে নিজেরা রক্তাক্ত হতে থাকে মোরগগুলো। এ কারণে বিশ্বজুড়ে প্রাণীপ্রেমীরা মোরগ লড়াই, ষাড়ের লড়াইয়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলছে। তারা বলছে, জনগণকে সামান্য আনন্দ দেয়ার জন্য প্রাণীদের উপর এই নির্মমতা মেনে নেয়া যায় না। অবিলম্বে প্রাণীর উপর নৃশংসতা বন্ধ করতে হবে।

খুব সহজ অঙ্কে হিসেব –
কেউ রক্তাক্ত হবে, আর তার বিনিময়ে কেউ আনন্দিত হবে।
আপনি বর্তমানে কালের ক্রিকেট বা ফুটবল খেলার দিকে যদি তাকান তবে সেই মোরগ লড়াইয়ের ব্যতিক্রম কিন্তু দেখতে পাবেন না। শুধু ব্যতিক্রম, অবুঝ প্রাণী মুরগীর যায়গায় শ্রেষ্ঠ প্রাণী মানুষকে দেয়া হয়েছে। সামান্য একটা ঢিল ছুড়লে মানুষ যখন ভয় পায়, তখন একটা ভারি বল প্রতিপক্ষের দিকে ছুড়ে দেয়া হচ্ছে। বলের গতি ঘণ্টায় ১৪০ কিলো ছাড়িয়ে যাচ্ছে, ইচ্ছে করে দেয়া হচ্ছে বাউন্স। ব্যাটসম্যান সেটা ব্যাট দিয়ে মারছে, কিন্তু যদি মিস হয় তবে গায়ে আঘাত করছে। হাতে,পায়ে, মাথায়, বুকে, দুই পায়ের মাঝে প্যাড পড়ছে, তারপরও মিস হয়ে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে লুটিয়ে পড়ছে। কয়েকদিন আগে অস্ট্রেলিয়ার প্লেয়ার ফিলিপ হিউজ বাউন্স সামলাতে না পেরে মারা গেলো। এরপর ব্যাট দিয়ে আঘাত করার পর সেটাও কোন প্লেয়ারের গায়ে লাগতে পারে। ছোটবেলায় মনে আছে, ঢাকায় খেলতে এসে বাংলাদেশী ক্রিকেটার অপুর পুলে মিডঅনের দাড়িয়ে থাকা ভারতীয় প্লেয়ার রমনলাম্বার মাথায় বলের আঘাত লেগেছিলো। ব্রেন হেমরাজে মারা গিয়েছিলো রমনলাম্বা।

বাংলাদেশের মানুষ খুব আবেগী, তারা বিনোদন আর বাস্তবতাকে আলাদা করতে জানে না। একবার এক খেলার পর কিছু মানুষ প্রচার করলো, বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের মত। তখন মাশরাফী মোর্তজা শুধরে দিয়েছিলো। সে বলেছিলো, আমরা হচ্ছে এন্টারটেইনার। আমাদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা করা ঠিক না।

এন্টারটেইনারদের কাজ মানুষকে বিনোদন দেয়া। এজন্য সে তার জীবনকে ক্ষয় করে মানুষকে আনন্দ দিতে চায়। হয়ত এর বিনিময়ে সে কিছু টাকা পায়। বিষয়টা অনেকটা পর্নো অভিনেতা অভিনেত্রীদের মত। একটা খবরে পড়েছিলাম, যারা পর্নোগ্রাফীতে অভিনয় করে তাদের আয়ু খুব কম হয়। অর্থাৎ মানুষকে বিনোদন দেয়ার জন্য তারা শরীরের উপর এমন সব মেডিসিন প্রয়োগ করে যা তাদের আয়ু হ্রাস করে।
এই আজকে সাকিব বলেন, মাশরাফি বলেন, তামীম বলেন আর মোস্তাফিজ বলেন, প্রত্যেকে কিন্তু একই কাজ করতেছে। কেউ ভাঙ্গা হাত নিয়ে, কেউ ভাঙ্গা পা নিয়ে খেলছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো তারা তাদের জীবন ক্ষয় করে মানুষকে আনন্দ দিচ্ছে। হয়ত অনেকে ‘স্যালুট’ দিচ্ছেন, ভাবছেন খুব মনে হয় দেশের জন্য বিরাট কিছু নিয়ে আসছে। কিন্তু মানবিক দৃশ্যকোন থেকে একটা চরম অন্যায় করা হচ্ছে। ঠিক যেভাবে মোরগ আহত হওয়ার পরও আমরা চাই তারা মারামারি চালিয়ে যায়, ঠিক সেইভাবে ক্রিকেটারদের আমরা স্যালুট নামক ‘পাম্প’ তাদের প্রতি নৃশংসতা করছি। আহত মুরগী জানে, আহত হলেও যতক্ষণ সে লড়তে পারবে, ততক্ষণ তার মালিকের কাছে তার দাম আছে। তার জন্য ভালো খাদ্য আছে। ঠিক তেমনি সাকিব-তামিম-মাশরাফি-মোস্তাফিজরা জানে, যত আহতই হোক, যতক্ষণ সে খেলতে পারবে ততক্ষণ তার দাম আছে, তার ইনকাম আছে। একটু ইনজুরিতে পড়লে তার যায়গা আরেকজন দখল করে নেবে, তখন পাবলিকও তাদের ভুলে যাবে, তাকে দু্ইটাকা দিয়েও দাম দেবে না। ইনজুরীর জন্য কত ভালো প্লেয়ার হারিয়ে যায়, কত জন শারীরিকভাবে পঙ্গু হয়ে যায়, কে কার খবর রাখে ? এই জন্য খেলার টাকা দিয়ে নামে বেনামে অন্য আয়ের পথ খুলে রাখে তারা।

আজকে বিশ্বে ইতর প্রাণীর প্রতি মায়া দেখিয়ে মোরগ লড়াই, ষাড়ের লড়াইয়ের বিরুদ্ধে জনমত তৈরী হচ্ছে, কিন্তু মানুষের প্রতি মানুষের মায়া দেখিয়ে কবে ক্রিকেট-ফুটবল নামক খেলাধূলা বন্ধ হবে ? মানুষকে বিনোদিত করার জন্য কেন অপর মানুষ কেন রক্তাক্ত হবে, জীবন দিবে ? মানবতার দৃষ্টিকোণ থেকে এই সব ‘খেলা’ অবিলম্বে বন্ধ হোক।


===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

ক্রিকেটে ভারতের জচ্চুরী নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যতটা সচেতন-ক্রিয়াশীল, তার চেয়েও নিষ্ক্রিয় ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে


গত ২৮শে সেপ্টেম্বার শুক্রবার ইসরাইলি হামলায় নিহত হয়েছে ৭ ফিলিস্তিনি, আহত ৫০৭। (https://bit.ly/2DEyrtl)

বাংলাদেশী মুসলমানদের উচিত ছিলো ফিলিস্তিনী ভাইদের হত্যাকাণ্ডে দুঃখিত হওয়া এবং প্রতিবাদ করা।
কিন্তু বাংলাদেশী মুসলমানরা ব্যস্ত আছে ক্রিকেট খেলায় লিটন দাসের ভুল স্ট্যাম্পিং এর ঘটনায় দুঃখিত হতে এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে।

আসলে খেলা নামক বিষয়টার সফলতাটা এখানেই। আসল বিষয় থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে অপ্রয়োজনী ও অযথা ‘খেলো’ বিষয়ের দিকে মনযোগ ঘুড়িয়ে নিয়ে যায়। এজন্য খেলাকে অনেকে আফিমের সাথে তুলনা করে।
আফিম দিয়ে অপরেশন থিয়েটারে আহত রোগীর ব্যাথা ভুলিয়ে রাখা হয়।
বর্তমান যুগে মুসলমানরা অনেক কষ্টে আছে, সেই কষ্ট ভুলিয়ে রাখতে এবং দৃষ্টিপাত সরিয়ে দিতেই ঠিক তেমনি ব্যবহার করা হচ্ছে হচ্ছে ‘খেলা’ নামক বস্তুকে।

আপনি দেখবেন, খেলা লাইভ চলার সময় বিভিন্ন ফেসবুক পেইজে কমেন্টে,
হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কমেন্ট,
“আল্লাহ তুমি জিতিয়ে দাও”,
“আল্লাহ তুমি পারো সব কিছু করতে”,
“আল্লাহ তোমার কাছে কিচ্ছু চাই না, শুধু এবার জিতিতে দাও”,
এভাবে জনগণ একবার খেলার সময় যতবার সৃষ্টিকর্তার নাম জপে, আমার তো মনে হয় ঐ লোক সারা বছরেও এতবার সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করে না।

একইভাবে, ক্রিকেটে ভারতের জচ্চুরী নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যতটা সচেতন, যতটা ক্রিয়াশীল, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড, নদীগুলোকে পানিশুন্য করাসহ যাবতীয় ভারতীয় আগ্রাসন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ কি ততটা সক্রিয়? যদি ক্রিকেটের মত বাস্তব আগ্রাসন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ সিকিভাগও সক্রিয় হতো, তবে অবশ্যই দেশটা আজকে অন্যরকম হতে পারতো। যে বাংলাদেশী লিটনের ভুল স্ট্যাম্পিং নিয়ে একের পর স্ট্যাটাস দিচ্ছে, সে কি জানে, তারমাত্র ১ দিন আগে ঢাকা-দিল্লির মধ্যে ‘সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি’ সিইপিএ-সেপা সাক্ষরিত হয়েছে, যার দরুণ বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবসা বাণিজ্যের মধ্যে অংশীদারিত্ব লাভ করছে ভারত। ক্রিকেট খেলায় অন্যায় নিয়ে সে যতটা কষ্ট পেয়েছে, দেশ ভারতের কাছে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, এই খবরে কি সে সামান্যতম কষ্ট পেয়েছে ? (https://bit.ly/2InTUFm)

শুধু তা্ই নয়, মাত্র একদিন আগে,
-নামাজের জন্য মসজিদ অপরিহার্য নয় বলে রায় দিয়েছে ভারতীয় আদালত
(https://bit.ly/2y7XNd9)
-বাবরি মসজিদের জমি সরকার হুকুম দখল করতে পারবে বলে রায় দিয়েছে ভারতীয় আদালত
(https://www.bbc.com/bengali/news-45666001)
এই অন্যায্য রায়ের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুসলমানরা কি কোন প্রতিবাদ জানিয়েছে ?

আপনাদের মনে থাকার কথা, আগের পোস্টে আমি পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের গবেষণাখাতে বরাদ্দ নিয়ে research and development (R&D) তালিকার কথা বলেছিলাম। সাধারণত যারা, সরকারিভাবে গবেষণার জন্য ৫০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে সেই সব দেশের নাম এই তালিকায় ওঠে (https://bit.ly/2dLjLeE) ।

আপনি খবর নিয়ে দেখুন, ঢাকার পূর্বাচলে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হচ্ছে। (https://bit.ly/2NOb8BL) অথচ সেই টাকার অর্ধেকও যদি গবেষণার জন্য ব্যয় করা হতো তবে অবশ্যই বাংলাদেশ একটি উন্নত রাষ্ট্র হতে পারতো। অপরদিকে এ বছর যুব ও ক্রিড়া মন্ত্রনালয়ের বাজেট দেড় হাজার কোটি টাকা, তার চারভাগের ১ ভাগও যদি গবেষণার জন্য ব্যয় করা হতো, তবুও বাংলাদেশ কিছু একটা হতো।

এতকিছু সমস্যার জন্য কাকে দোষ দেবেন ? সরকারকে ?
কখনই শুধু সরকারের দোষ দিতে পারবেন না। আমি সব সময় একটা কথা বলি, যে দেশের জনগণ যেমন, তার শাসক শ্রেনীও ঠিক তেমন। তাই বাংলাদেশের জনগণকে আগে ‘লাঠি দিয়ে বলে বারি’ দেয়ার মত অপ্রয়োজনীয় জিনিসের মোহ ছাড়তে বলেন, এরপর দেখবেন দেশ ও জাতিকে উন্নত করা সম্ভব।


===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

শালার পাকিদের ক্রিকেট খেলায় হারিয়ে দিয়েছি। আমরা ওদের থেকে শ্রেষ্ঠ। - দাড়ান ভাই....

-দিয়েছি শালার পাকিদের হারিয়ে।
-ভাই কিসে হারায় দিছেন ?
-ক্রিকেট খেলায় হারিয়ে দিযেছি। আমরা ওদের থেকে শ্রেষ্ঠ।
-দাড়ান ভাই, ক্রিকেট খেলায় জিতলেই কি অন্য দেশের তুলনায় শ্রেষ্ঠ হওয়ায় যায় ?
-আপনি কি বলতে চান ?
-আমি বলতে চাই, ক্রিকেট খেলা দিয়ে একটা দেশ শ্রেষ্ঠ না পেছনো তা প্রমাণিত হয় না। বরং একটা দেশ জ্ঞান, গবেষণা ও শক্তিতে কতটা এগিয়ে সেটা দিয়ে একটা দেশের মর্যাদা নির্ধারিত হয়। এ সম্পর্কে কি আপনার কোন ধারণা আছে ?
- ধুর বা০... পাকনামি বাদ দেন তো।
-আহ! হা ! এত অধৈর্য্ ই হচ্ছেন কেন ? একটু মনযোগ দিয়ে শুনুন। গবেষণা সেক্টরে ব্যয়ের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে research and development (R&D) নামক যে তালিকা আছে তাকে পাকিস্তানের নাম ৪২ নম্বরে থাকলেও বাংলাদেশের নাম সেই লিস্টে এখনও উঠেই নাই। (https://bit.ly/2ORCVxL) যদি পারেন তবে বাংলাদেশের নাম R&D লিস্টে উঠায় দেখান। পারলে এই লিস্টে পাকিস্তানের সাথে প্রতিয়োগীতা করেন, ক্রিকেট খেলায় না।
এশিয়ার সবচেয়ে কম উদ্ভাবনী রাষ্ট্রের তালিকায়ও আছে বাংলাদেশ। সেখানেও পাকিস্তানের পেছনে আছে বাংলাদেশ (https://bit.ly/2xL8kvf)। পারলে ক্রিকেটে প্রতিযোগীতা না করে সেখানে প্রতিযোগীতা করেন।
পৃথিবীতে পরমাণু অস্ত্রের দিক থেকে ৬ষ্ঠ শক্তিশালী রাষ্ট্র পাকিস্তান। এক্ষেত্রে ইসরাইল ও ভারতের থেকেও এগিয়ে তারা। (https://bit.ly/1Ix4LnQ) পারলে পরমাণু অস্ত্রের নিজস্ব উদ্ভাবন দিয়ে পাকিস্তানের সাথে প্রতিযোগীতা করেন, ক্রিকেট দিয়ে না।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরী করেছে শাহীন-৩ মিসাইল, যার রেঞ্জ ২৭৫০ কিলোমিটার। আর বাংলাদেশ চীন থেকে নিয়ে এসেছে ‘এফএম ৯০’ যার রেঞ্জ মাত্র ১৫ কিলোমিটার। পারলে পাকিস্তানের থেকে বেশি রেঞ্জের মিসাইল বানায় দেখান, ক্রিকেট খেলায় না।”
ধরুণ,
একটা দুষ্টু সব দুষ্টুকে হারিয়ে দিয়েছে,
সেই অকাজ করা দুষ্টু কি নির্দেশ করবে ? উন্নয়ন বা অবনমন ?
আমি তো বলবো, এতদিন ‘খেলায়’ ভালো করে পাকিস্তান পিছিয়ে ছিলো, এখন বাংলাদেশ ক্রিকেটে জিতে গিয়ে নির্দেশ করছে বাংলাদেশে খারাপ হয়ে গেছে, খেলো বা অপ্রয়োজনীয় বস্তুতে বেশি মেতে উঠেছে ।
খেলাকে কেন্দ্র করে গালাগালি মারামারি শত্রুতা করাতো রাস্তার টোকাই শ্রেণীর কাজ।
যখন দেখবো, বাংলাদেশের মানুষ গবেষণা আর আবিষ্কারে পিছিয়ে পড়লে হা-হুতাশ করছে আর এগিয়ে গেলে উল্লাস করছে, তখন বুঝবো বাংলাদেশের মানুষ উন্নত হয়েছে। মনে রাখবেন, এখন যেসব শাসক সম্প্রাজ্যবাদীদের নেটওয়ার্কে চলে তারা চায় মানুষ ‘খেলা’ নামক আফিম নিয়ে মেতে থাকুক, সেসুযোগে তাদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে।
আমি এমন একটি প্রজন্ম চাই,
যারা সম্রাজ্যবাদীদের বেধে দেয়া মানসিকতা থেকে বের হয়ে উল্টা চিন্তা করতে পারবে।
যারা গবেষনা আর আবিষ্কার নিয়ে প্রতিযোগীতা করবে, উল্লাস প্রকাশ করবে। ‘খেলা’ নিয়ে নয়।
তাদের দিয়ে গঠিত হবে ‘তৃতীয় শক্তি’। ঐ প্রজন্মের অপেক্ষায়...

===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি হচ্ছে এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ।

আওয়ামীলীগ হিন্দুদের পক্ষ নেয়ায় আর ভারতীয় দালালি করায় বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামীলীগের উপর ক্ষেপে গেছে। এজন্য বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ আওয়ামীলীগের পতন চায়। কিন্তু পতনের লোভ যারা দেখাচ্ছে তারা কে ?

গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি হচ্ছে এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ।

যে কি না চরম সাম্প্রদায়িক সংগঠন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য। 
(https://bit.ly/2Q5NOMy)

যে সংগঠনটি কয়েক বছর আগে বাংলাদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিলো।
(https://bit.ly/2R2mvnU)

এই সুব্রত চৌধুরী হচ্ছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম থেকে ইসলামকে বাতিল করার প্রধান আইনজীবি ।
(https://bit.ly/2OQGkg9)

বাংলাদেশের জনগণ হিন্দুপ্রেমী আওয়ামীলীগ থেকে মুক্তি চায়, এটা গণচেতনা।

কিন্তু সেটার ফসল কেন উগ্রহিন্দুদের হাতেই জমা হবে ?

আমি এর জবাব চাই !!

ছবিতে উগ্রহিন্দু বেশে গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি এ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী।


===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

ট্র্যাম্প আর ড. কামাল হোসেনের মধ্যে একটা বড় মিল আছে। দুজনের মেয়ে জামাই ইহুদী। জেরাড কুশনার আর ডেভিড বার্গম্যান।

ট্র্যাম্প নির্বাচন করার সময় তার জনসমর্থন দেখে অনেকেই বুঝতে পারেনি, সে রাষ্ট্রপতি হতে যাচ্ছে। 
কিন্তু ট্র্যাম্পের পলিসি ছিলো প্রতিপক্ষের তুলনায় হাই, তাই সেটা সবার মাথার উপর দিয়ে গেছে, হয়ে গেছে প্রেসিডেন্ট।
ঠিক তেমনি ড. কামাল হোসেন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনের যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর তার লুকানো পলিসি কি হবে সেটা নিয়েও জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে গেছে।
আপাত দৃষ্টিতে যেটা বোঝা যাচ্ছে, মার্কিন নেটওয়ার্কে আসা ড. কামাল হোসেন নতুন করে সেটাই করতে চাচ্ছে, যেটা ১/১১ এর সময় আমেরিকা করতে পারেনি । ‘মাইনাস-টু’ মানে খালেদা-হাসিনা বাদ। ১১ বছর আগের চেষ্টা ফের আমেরিকা নতুন করে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অবশ্য ‘মাইনাস ওয়ান’ হয়ে গেছে। মানে জোট গঠনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া বাদ হয়ে গেছে। ড. কামালের নেতৃত্বে আসায় বাস্তবে রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার তরী’র মত ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি জনসমর্থনটা শুধু গ্রহণ করা হয়েছে, কিন্তু অসুস্থ খালেদা আর দেশান্তরী তারেক জিয়াকে বাদ দেয়া হয়েছে। এখন বাকি আছে, ‘হাসিনা’ পার্টটা বাদ দেয়া।
ইতিমধ্যে ভারতের বিজেপি সরকার আওয়ামীলীগ সরকারকে সমর্থন দেয়া নিয়ে হা-হু শুরু করে দিয়েছে। বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পিনার রঞ্জনের লেখায় সেটা স্পষ্ট (https://bit.ly/2xPomDx)। সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশে এসে খালেদা জিয়াকে প্রশ্ন করেছিলো, “আপনার ছেলেকে নিয়ে কি ভাবছেন” (https://bit.ly/2NG8T3B)। ছেলে তারেক যদি দূরে থাকে, তবে নতুন জোটকে বিজেপির সমর্থন না দেয়ারও কোন কারণ দেখি না।
তবে বাংলাদেশে চীনপন্থী (রুশব্লক) একটি গ্রুপ, যারা সাধারণত বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে, তারাও হাসিনার পতনের জন্য আপাতত মার্কিনপন্থী ড. কামালকে সমর্থন দিয়েছে। তাদের প্রকাশ্য বক্তব্যে ইতিমধ্যে কিছু বিষয় স্পষ্ট। তাদের ভাষ্য, তারা আপাতত চায় হাসিনার পতন হোক, তবে ড. কামাল শেষ কথা নয়। কামাল হোসেন আসার পর তারা নতুন করে চিন্তা করবে এবং ‘সিপাহী-জনতা’র বিপ্লবের মাধ্যমে তারা ক্ষমতায় যাবে। অর্থাৎ মার্কিনপন্থী ড. কামাল যেহেতু ইসলামপন্থীদের পছন্দ করে না, তাই সে ক্ষমতায় আসার পর ইসলামপন্থী ও ড. কামালের মধ্যে একটি সংঘাত তৈরী করবে চীনপন্থীরা, এবং বিষয়টিকে তারা সামাল দেবে চীনপন্থী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যম দিয়ে। যাকে তারা বলছে আবারও ‘সিপাহী-জনতা’র বিপ্লব।
তবে চীনপন্থীদের বুদ্ধির সামনে মার্কিনীদের বুদ্ধিও এত খাটো ভাবা ঠিক না। ঐ সময় আমেরিকা ঠিক কি করবে তা বুঝা মুশকিল। তবে সিরিয়ার সাথে তুলনা করলে বুঝা যায়, এমন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর বিপরীতে সাধারণ জনতার মধ্যে একটি দলের হাতে অস্ত্র তুলে দেয় আমেরিকা। তৈরী হয় সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধ। ইতিমধ্যে আমার কাছে যতটুকু তথ্য আছে, মোসাদের সাথে সংযুক্ত হওয়া উগ্র হিন্দুদের একটি গ্রুপ ইসরাইলি অস্ত্র কোম্পানির ডিলারশীপ নিয়েছে, বাংলাদেশে সেরকম কোন ঘটনা ঘটলে তারা অস্ত্র সরবরাহ করে লাভবান হবে বলে। এসব ক্ষেত্রে পাবর্ত চট্টগ্রামে উপজাতিরা, চট্টগ্রামে হিন্দুরা, বা অন্যান্য সংখ্যালঘুরা স্বসস্ত্র বিদ্রোহ করতে পারে। আরো কেউ করতে পারে, যা আমার এ্যানালিস্ট জ্ঞানে এখনও তা আসেনি। এছাড়া, নতুন করে রোহিঙ্গা সমস্যা তৈরী, ‘আসাম থেকে মুসলমান বিতাড়ন’সহ আরো কিছু অস্ত্র আমেরিকার হাতে আছে। ইতিমধ্যে দুইবার তারা ছাত্রদের মাঠে নামাতে ইন্ধন দিয়েছে, নতুন করে যে নামাবে না তা বলা যায় না। বাংলাদেশে পুরো মিডিয়ার শক্তি আমেরিকার হাতে। এটা তাদের জন্য একটা বড় প্লাস পয়েন্ট। তবে সবকিছু সম্ভব হবে, যদি শেখ হাসিনা পলিসিগতভাবে মার্কিনপন্থীদের কাছে পরাজিত হয়। এক্ষেত্রে শেখ হাসিনার ভরসা ভারতীয় কংগ্রেসের নীতি নির্ধারকরা কি করে, সেটাই দেখার বিষয়।
আমি এতক্ষন যে কথাগুলো বললাম, সেগুলো যে কোন গোপন খবর তা নয়। প্রতিদিন ইন্টারনেট-ফেসবুক . নিউজসাইট, আন্তর্জাতিক অ্যানালিস্টদের সাইটগুলো ঘাটলে খুব সহজেই বোঝা যায়। কিন্তু আমি যেটা চাচ্ছিলাম, বাংলাদেশে সাধারণ জনতার মধ্য থেকে একটা দল বের হোক, যারা রুশব্লকের (চীনপন্থী)ও হবে না, আবার মার্কিনপন্থীও হবে না। তাদের নিজস্বপলিসি থাকবে। কিন্তু অতি দুঃখের বিষয়, আমি সেরকম কিছুই দেখছি না। নিজস্ব পলিসি তো অনেক পরের কথা, তারা আসল ঘটনাই বুঝে না। যতই মুখে মুখে নিরপেক্ষ দাবী করুক, ঘুরে ফিরে ঐ দুই ব্লক (মার্কিন-রুশ) এর সাথেই যুক্ত হয়, এরা অল টাইম থাকে ফ্যান্টাসির মধ্যে। একটি জিনিস বুঝতে হবে, অনলাইন-ফেসবুকে শুধু সরকারের বিরোধীতা করলেই আজীবনেরও সাফল্য আসবে না, বরং প্রতিপক্ষের তুলনায় জনগণের পক্ষের শক্তির আলাদা ও উন্নত পলিসি থাকতে হবে, আছে কি সেরকম কিছু ?

===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

বাংলাদেশ নদীর পানির জন্য ভারতের উপর নির্ভরশীল কিন্তু নৌপথের দিক থেকে বাংলাদেশের উপর নির্ভরশীল ভারত


কিন্তু উল্টাভাবে যদি চিন্তা করেন, তবে ভারতের নৌপথগুলো সমুদ্র সংযোগ করতে ভারত বাংলাদেশের উপর নির্ভরশীল।
ম্যাপের দিকে ভালোভাবে খেয়াল করুন, ভারতের ভেতর দিয়ে আসা বড় নদীগুলো বাংলাদেশ ছেদ করে সমুদ্রপথে মিশেছে। 

তারমানে আন্তর্জাতিক ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য সমুদ্রপথে যদি ভারত কোন মালামাল আনা-নেয়া করতে চায় এবং সেটা যদি স্বল্পমূল্যের নৌপথ ব্যবহার করে ভারতের ভেতর ছড়িয়ে দিতে চায়, তবে বাংলাদেশ ভিন্ন ভারতের আর কোন উপায় নাই।
তবে, ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন, বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেষে হুগলি নদীও ভারতের ভেতর দিয়ে বঙ্গপোসাগরে মিশেছে। যেখানে অবস্থিত কলকাতা বন্দর। কিন্তু কলকাতা বন্দরের বর্তমানে অনেক সমস্যা তৈরী হয়েছে, বিশেষ করে হুগলি নদীতে অসংখ্য নদীবাক তৈরী হয়েছে যেগুলো বড় বড় জাহাজ চলাচলের জন্য অসুবিধাজনক। মূল কথা হলো, গঙ্গা নদীর মূল অংশযুক্ত হয়েছে পদ্মার সাথে, হুগলি নদী সে হিসেবে শাখা নদী। তাই সমুদ্র পর্যন্ত পৌছাতে বাংলাদেশের ভেতর নদীপথের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে ভারতকে।

এখানে একটু আন্তর্জাতিক রাজনীতি বুঝার দরকার আছে।
চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু আমেরিকা চাচ্ছে চীনের এই প্রভাব দমন করতে। চীনের প্রভাব বিস্তারের মূল হাতিয়ার হচ্ছে ব্যবসা । চীন তার বিপুল জনগোষ্ঠীকে ব্যবহার করে অতি সস্তায় পণ্য উদপাদন করে বিশ্বজুড়ে সরবরাহ করছে, এতে সারাবিশ্ব চীনা পণ্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীনাদের এই প্রভার হ্রাস করতে বেছে নিয়েছে ভারতকে। ভারতেরও রয়েছে শতকোটি জনসংখ্যা, রয়েছে সন্তায় শ্রম। ইতিমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতে প্রচুর পরিমাণে ইনভেস্ট করছে, তৈরী হচ্ছে অসংখ্য ইপিজেড। এর মাধ্যমে পন্য উৎপাদন ও সরবরাহে চীনের বিকল্প হিসেবে খুব শিঘ্রই ভারতকে দাড় করাতে চাইছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ব্যবসা বাণিজ্যের পরিবহন সহজ করতে সমুদ্র বন্দর ও নদী পথ ব্যবহারের বিকল্প নাই। সেদিক বিবেচনা করলে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ভারতকে দাড় হতে বাংলাদেশের সহযোগীতা চাই ভারতের।

আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, গত সপ্তাহে বাংলাদেশের মন্ত্রীসভায় একটি চূক্তির খসড়া অনুমোদন হয়েছে, যে চূক্তি অনুসারে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করে পণ্য আমদানির সুযোগ পাচ্ছে ভারত।(https://bit.ly/2pvVywb)
শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারের বুদ্ধি ভারতের অনেক আগে থেকে। এবং কয়েক বছর আগেই সে রাস্তা পরিষ্কার করতে বাংলাদেশের সাথে ভারত একটি চূক্তি করেছে ৪৭০ কিলোমিটার নৌপথ ড্রেজিং করার জন্য, যার ৮০% খরচ দেবে ভারত এবং ২০% খরচ দেবে বাংলাদেশ। (https://bit.ly/2yMQGt2)

একটি কথা বলতেই হয়, বর্তমানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে তৈরীকৃত উত্তেজনার মূল কারণ হলো নদী। ভারত বাংলাদেশের সাথে অভিন্ন নদীর ৫৪টি মধ্যে ৪৭টি বাধ দিয়েছে (https://bit.ly/2zqb0Q0)। এতে নদীগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। নদী বাচাও আন্দোলনের ভাস্য অনুযায়ী আজ থেকে ৪৭ বছর আগে বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা ছিলো ১৩০০। কিন্তু বর্তমানে কাগজে কলমে নদী আছে মাত্র ৩০০, যার বেশিরভাগের অবস্থা সংকটাপূর্ণ। (https://bit.ly/2QVah0i)
আমরা শুনেছি, বিজেপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছে, আওয়ামীলীগ আর ভারতের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্বর্ণযুগে পৌছেছে (https://bit.ly/2PZq1xO)। কিন্তু তারপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই তিস্তার পানি নিয়ে কোন চূক্তি করতে পারেনি এবং আক্ষেপ করেছে।(https://bit.ly/2pxw5mc)

তাহলে ভারত যখন পানি ছাড়তে বিন্দুমাত্র রাজী হচ্ছে না, তখন পানির বাকিঅংশটুকু ব্যবহার নিয়ে কেন বাংলাদেশ দরকষাকষিতে যাচ্ছে না ? তারা যদি পানি না ছাড়ে, তবে আমরা তাদের সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করতে দেবো কেন ? আমরা কেন বলছি না, “আগে পানি ছাড়ো, তারপর সমুদ্র বন্দর ব্যবহার ।” কিন্তু সেটা না করে কোন যুক্তিতে আওয়ামীলীগ সরকার মংলা ও চট্টগ্রাম ব্যবহারের অনুমুতি দিয়ে দিলো ?

আমরা জানি, সারা বিশ্বজুড়ে সবাই সবার ভৌগলিক অবস্থান নিয়ে প্রতিপক্ষ থেকে অধিকার বা সুবিধা আদায় করে নেয়। যেমন, তুরষ্কের আছে ‘বসফরাস প্রণালী’। এর মধ্য দিয়ে দিয়ে ইউরোপ-এশিয়ার মধ্য দিয়ে সংযোগ স্থাপন হয়েছে। ইউরোপ যদি তুরষ্কের সাথে বিরোধ হয়, তবে তুরষ্ক বসফরাস প্রণালী বন্ধ করে তার দাবী আদায় করে নেয়। একইভাবে ‘হরমুজ প্রণালী’ দিয়ে আমেরিকা-সৌদির তেল বাণিজ্য চাপের মুখে রাখে ইরান। এর কারণে ইরানের বিরুদ্ধে একেবারে এক্সট্রিম পর্যায়ে যেতে পারে না আমেরিকা। তারা যখন তাদের ভৌগলিক অবস্থান দিয়ে প্রতিপক্ষ থেকে সুবিধা আদায় করে নিতে পারে, তাহলে বাংলাদেশ কেন সমুদ্র বন্দর সুবিধা দিয়ে নদীর পানি আদায় করে নিতে পারবে না ? কেন পানি না আদায় করে মংলা-চট্টগ্রাম বন্দরের সুবিধা ছেড়ে দেয়া হবে ??

আমার মনে হয়, সরকারের উচিত বিষয়টির দিকে কঠোর দৃষ্টিপাত দেয়া। আর জনগণেরও উচিত, তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা, যেন শতভাগ পানি আদায় করে তারপর বন্দর ব্যবহার করতে দেয়া হয় এবং অবশ্যই সেটা আন্তর্জাতিক শর্ত ও খরচ মেনে।


===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------

অ্যানালিস্ট ক্লাস

অ্যানালিস্ট ক্লাস যখন প্রথম শুরু করি,
তখন আমি বলেছিলাম, এ ক্লাসের উদ্দেশ্য সাধারণ জনগণকে আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে ধারণা দেয়া।
এতে যেটা হবে-
বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে দুটি ব্লকের রাজনীতির মাধ্যমে। কিন্তু সেটা সম্পর্কে ধারণা না থাকায় সাধারণ মানুষ হয়ে গেছে ফুটবলের মত। একবার একজনের লাথি খেয়ে একদিকে যায়, আরেকবার অন্যজনের লাথি খেয়ে অন্য দিকে যায়। কিন্তু জনগণের কোন দিক বা অবস্থান নাই। যদি মানুষ আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা লাভ করতে পারতো, তবে দুই পক্ষের অবস্থান বুঝে সাধারণ মানুষ তৃতীয় অবস্থান নিতে পারতো। কিন্তু অতি দুঃখের বিষয়, সাধারণ জনগণের মধ্যে কেউ সেরকম তৈরী হচ্ছে না।
ফেসবুকে অনেকেই রাজনীতি নিয়ে লেখালেখি করে। কিন্তু যারা লেখালেখি করে, প্রতিষ্ঠিত প্রায় সবাই কোন না কোন পক্ষ হয়ে লেখে। হয়ত এমনভাবে লেখে, যেন সাধারণ মানুষ বুঝতে না পারে। সে চায়, সাধারণ মানুষকে ব্যবহার করতে। এবং অতি দুঃখের বিষয়, সাধারণ জনগণ ঐ লেখকদের গলাধঃকরণ করে এবং সে করম চিন্তাভাবনা দাড় করায়।
একটি বিষয় আপনাকে বুঝতে হবে,
আপনি কোন রাজনৈতিক দলকে প্রথম সমস্যা বলতে পারেন, কোন অবৈধক্ষমতাবানকে প্রথম সমস্যা ধরতে পারেন। কিন্তু আমি বলবো “জনগণের অজ্ঞতা হচ্ছে প্রথম সমস্যা।”
আর জনগণকে আরো বেশি অজ্ঞতার দিকে নিয়ে যায় বিরোধীদলগুলো।
সরকার কেন ক্ষমতা থেকে নামে না,
এর মূল দোষ, বিরোধীদলগুলোর। আওয়ামীলীগ আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে ভালোমাপের পলিসি মেকার জোগার করতে পারলেও অন্য রাজনৈতিকদলগুলো সেটা পারেনি।
এটা ঠিক, আওয়ামীলীগের নিজের সেরকম মাথা না থাকলেও তারা আন্তর্জাতিকভাবে ভারতীয় কংগ্রেসীয় মাথা বা অ্যানালিস্টের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে এবং তাদের থেকে পলিসি নেয়। আওয়ামীলীগকে আপনি যতই গালি দেন, আপনাকে এটা স্বীকার করতে হবে, আওয়ামীলীগের পলিসি অন্য রাজনৈতিকদলগুলো থেকে উন্নত, এবং সেই উন্নত পলিসি দিযে তারা প্রতিপক্ষকে ল্যাং মেরে ফেলে দিচ্ছে। অপরদিকে বিএনপিসহ অন্য বিরোধীদলগুলো পলিসির ক্ষেত্রে একদিক থেকে অবনত, অন্যদিকে রয়েছে অসংখ্য ভুল, যার কারণে আওয়ামী বিরোধীতা তুঙ্গে হওয়া সত্ত্বেও তারা ক্ষমতা নিতে পারছে না।
সমস্যা হলো- এ বিরোধীদলগুলো ভুল পলিসির কারণে নিজেরা ডুবেছে এবং জনগনের মাথায়ও ভুল পলিসি ঢুকিয়ে রেখেছে। এতে বড় সমস্যা, জনগণের মধ্য থেকেও যে ভালো কিছু বের হবে সে সুযোগ নাই। ডাইরেক্ট ক্ষমতা না পাক, অন্তত একটা পলিসিওয়াইজ কথা বলবে সেটাও জনগণ ভুলে গেছে।
পাশাপাশি, বিরোধীদল ছাড়াও রাজনৈতিক ফিল্ডে আছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শক্তির ছদ্মবেশী সদস্য। এরা নিজেদের স্বার্থ অনুযায়ীকে জনগণকে বুঝায়। মানে তারা জনগণকে ঠিক সেভাবে বুঝায়, যেটা বুঝলে তাদের বৈদেশিক রাজ্যের লাভ হবে, কিন্তু যেভাবে বুঝলে জনগনের লাভ হবে সেভাবে তারা বুঝায় না। কৌশলে এড়িয়ে যায়।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রুশ-মার্কিন ব্লকের বাইরে এখন ‘তৃতীয় শক্তি জোট’র আবির্ভাব দৃশ্যমান। বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য আশার খবর ছিলো, সেই জোট তৈরী হচ্ছে মুসলমানদের নেতৃত্বে। আমি আমার আগামী এনালিস্ট ক্লাসগুলোতে তার বিস্তারিত আলোচনা করবো। কিন্তু বাংলাদেশ যদি সেই জোটে শরীক হতে চায়, তবে বাংলাদেশের কাউকে না কাউকে সেই তৃতীয় শক্তির প্রতিনিধি হতে হবে, যারা জনগণের পক্ষে কথা বলবে। কিন্তু তার জন্য চাই, প্রাথমিক অজ্ঞতা দূরীকরণ এবং ‘পৃথক শক্তিশালী পলিসি’ গ্রহণ। এতে তাৎক্ষণিক না হলেও ৫-১০ বছরের মধ্যে বড় ধরণের সাফল্য দৃশ্যমান হওয়া সম্ভব। কিন্তু অতি দুঃখের বিষয়, আমি বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সেরকম কাউকে দেখতে পাই না। যাদের দেখি, তারা তাদের অজ্ঞতার মধ্যে দৃঢ় থাকতেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমি চাই সেরকম কেউ তৈরী হোক, যারা দুই ব্লকের প্যাচ থেকে বের হয়ে যুক্ত হতে পারবে আন্তর্জাতিক তৃতীয় শক্তি জোটের সাথে, জনগণকে দেখাবে প্রকৃত আলোর পথ।

===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
------------------------------------------------------------------------------------------------