মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সরকার কি এতটুকু ভর্তুকী দিতে পারে না ??
মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদুল আজহা। এই ঈদে মুসলমানরা পশু কোরবানী করে। এই পশু ক্রয় করা হয় হাট থেকে। এই হাটগুলোর বেশিরভাগ হয় অস্থায়ী হাট। এই অস্থায়ী হাটের স্থানগুলোতে সরকার ইজারা দেয়। এই ইজারার জন্য সরকার দরপত্র আহবান করে। এর মাধ্যমে যে খুব বেশি লাভ হয় তা নয়। ঢাকায় হাটগুলোতে সরকার ২০ কোটি টাকার মত রাজস্ব আয় করতে চায়। কিন্তু সিন্ডিকেটগুলো টেন্ডার ড্রপ আটকে রাখে, এবং নামমাত্র ইজারায় হাটগুলো নেয়। এবার ২০টি হাটের জন্য ইজারামূল্য প্রস্তাব এসেছে মাত্র ১২কোটি টাকার মত। (https://bit.ly/2NW3AcN)
আমার কথা হলো, সরকার তো অনেক যায়গায় ভতুর্কি দেয়-
পূজা মণ্ডপগুলোতে শত কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়,
বৌদ্ধ প্যাগোডাগুলোতে ভর্তুকি দেয়
তাহলে মুসলমানদের কোরবানির হাট থেকে কেন ট্যাক্স (ইজারা) আদায় করতে হবে ?
এই সামান্য করা টাকা কি ভর্তুকি দেয়া যায় না ?
পূজা মণ্ডপগুলোতে শত কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়,
বৌদ্ধ প্যাগোডাগুলোতে ভর্তুকি দেয়
তাহলে মুসলমানদের কোরবানির হাট থেকে কেন ট্যাক্স (ইজারা) আদায় করতে হবে ?
এই সামান্য করা টাকা কি ভর্তুকি দেয়া যায় না ?
সরকারের এই ইজারা নামক ট্যাক্সের কারণে হাটগুলো নেয় বিভিন্ন সন্ত্রাসী টাইপের লোকজন। এরপর প্রতি বছর সেটা নিয়ে হয় খুনোখুনি। এছাড়া প্রত্যেক পশুর বিক্রয়মূল্যের ৫-১০% পর্যন্ত হাসিল আদায় করা হয়। এই অ্যামাউন্টটা একটা বড় টাকা। সারা বাংলাদেশে হাসিলের এই মূল্য ২ হাজার কোটি টাকার মত হতে পারে। যা সরকারদলীয় যুবলীগ-আওয়ামীলীগের পকেটে যায়। এটা এক দৃষ্টিতে কোরবানীর উপর চাদাবাজি, যা সরকার তার দলীয় লোকজনকে করার সুযোগ করে দেয়।
এটা ঠিক প্রত্যেকটা হাট করতে ও রক্ষনাবেক্ষণের জন্য কিছু খরচের দরকার।
কোরবানী উপলক্ষে সরকার সেটা ভর্তুকী দিয়ে দিক।
ঢাকা শহরে যদি ২০টা হাট হয়, তবে ভর্তুকি সর্বোচ্চ ২০কোটি টাকা দিতে হবে, এর বেশি না। পুরো দেশ হিসেব করলে সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ কোটি টাকা হবে।
কিন্তু এই টাকাটা সরকার দিলে হাসিলের নামে জনগণকে ২ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে না,
ফলে পশুর মূল্য কমে যাবে। এবং হাটকে কেন্দ্র করে মারামারি খুনোখুনিও হবে না।
কোরবানী উপলক্ষে সরকার সেটা ভর্তুকী দিয়ে দিক।
ঢাকা শহরে যদি ২০টা হাট হয়, তবে ভর্তুকি সর্বোচ্চ ২০কোটি টাকা দিতে হবে, এর বেশি না। পুরো দেশ হিসেব করলে সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ কোটি টাকা হবে।
কিন্তু এই টাকাটা সরকার দিলে হাসিলের নামে জনগণকে ২ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে না,
ফলে পশুর মূল্য কমে যাবে। এবং হাটকে কেন্দ্র করে মারামারি খুনোখুনিও হবে না।
যে দেশে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকার বাজেট হয়, সে দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা তাদের ধর্মীয় অনুসঙ্গ পালনের জন্য কেন ট্যাক্স দিবে ? হিন্দুদের মূর্তি বানাতে তো ট্যাক্স দিতে হয় না। তাহলে মুসলমানদের কোরবানীর পশু ক্রয় করতে কেন ৫-১০% ট্যাক্স/চাদা দিতে হবে ?
কোরবানীর মাধ্যমে তো পুরো দেশ লাভবান হচ্ছে, তাহলে আলাদা করে ট্যাক্স আদায় কেন ?
কোরবানীর সময় লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন হয়, বিদেশ থেকে প্রচুর রেমিটেন্স আসে।
২০১৬ সালে কোরবানী ঈদকে উপলক্ষ করে দেশের অর্থনীতিতে যোগ হয়েছিলো দেড় লক্ষ কোটি টাকা, যা এ বছর আরো বৃদ্ধি হওয়ার কথা। (https://goo.gl/AmESYJ)
কোরবানীর সময় লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন হয়, বিদেশ থেকে প্রচুর রেমিটেন্স আসে।
২০১৬ সালে কোরবানী ঈদকে উপলক্ষ করে দেশের অর্থনীতিতে যোগ হয়েছিলো দেড় লক্ষ কোটি টাকা, যা এ বছর আরো বৃদ্ধি হওয়ার কথা। (https://goo.gl/AmESYJ)
আমার মনে হয় জনগণের দাবী তুলতে হবে,
কোরবানীর উপর ট্যাক্স নেয়া চলবে না। হাসিল/ইজারা বাতিল করতে হবে।
কোরবানীর উপর ট্যাক্স নেয়া চলবে না। হাসিল/ইজারা বাতিল করতে হবে।
===============================
আমার মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/ noyonchatterjee5)
পেইজ কোড- 249163178818686
(https://www.facebook.com/
পেইজ কোড- 249163178818686
------------------------------------------------------------------
আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6
(https://www.facebook.com/ Noyon-Chatterjee-6-20264727 0140320/)
-------------------------- -------------------------- --------------------------------------------
(https://www.facebook.com/
--------------------------
0 comments:
Post a Comment